কক্সবাজার ভ্রমণের বিস্তারিত তথ্য - কখন যাবেন, কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন

এসি ছাড়াই ঘর রাখুন ঠান্ডাকক্সবাজার ভ্রমণের বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কিত আজকের প্রবন্ধে ভ্রমণ পিপাসু পাঠকদের সহ সকলকে স্বাগতম। আমরা অত্যন্ত ভাগ্যবান যে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত আমাদের দেশেই অবস্থিত এই সমুদ্র সৈকতের অসীম সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে।

কক্সবাজার ভ্রমণের বিস্তারিত তথ্য - কখন যাবেন, কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন

আপনি যদি এই জনপ্রিয় এবং সুন্দর স্থানটি পরিদর্শন করতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন কিংবা ভবিষ্যতে যাওয়ার কথা চিন্তা করছেন তাহলে অবশ্যই এই প্রবন্ধটি আপনার জন্য। এই প্রবন্ধের মাধ্যমে আমরা আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব কক্সবাজার ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে।

কক্সবাজার সম্পর্কে কিছু তথ্য

কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি শহর যেখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত যা ১২০ কি.মি পর্যন্ত বিস্তৃত। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সর্ববৃহৎ পর্যটন স্থান হিসেবে পরিচিত। কক্সবাজার তার নৈসর্গিক সৌন্দর্যের জন্য শুধুমাত্র দেশের মানুষের কাছে নয় বরং বৈদেশিক পর্যটকদের কাছেও অত্যন্ত জনপ্রিয়।সারি বেঁধে থাকা ঝাউবন, ভোর বেলায় সমুদ্র ফুঁড়ে উদয় হওয়া সূর্যের দৃশ্য, এবং সন্ধ্যায় ঢেউয়ের মাঝে তা হারিয়ে যাওয়ার দৃশ্য, বিস্তীর্ণ বালুময় সমুদ্র সৈকত এর মত প্রাকৃতিক রূপ আপনাকে মায়ার জালে আবদ্ধ করে ফেলবে।
এটি চট্টগ্রাম শহর হতে ১৫২ কি.মি দক্ষিণে অবস্থিত এবং রাজধানী ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ৪১৪ কি.মি। এক সময় কক্সবাজার প্যানোয়া নামেও পরিচিতি ছিল যার আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে হলুদ ফুল এবং কক্সবাজার নামটি আসে ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স নামের ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক অফিসারের নাম থেকে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের পর্যটন খাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কক্সবাজার ভ্রমণের উপযুক্ত সময়

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে মোটামুটি সারা বছরজুড়েই এই জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ পিপাসু দেশ ও বিদেশের মানুষেরা ছুটে আসেন। তবে আমাদের দেশে শীতকাল এমন একটি ঋতু যেখানে প্রায় বেশিরভাগ মানুষই ছুটি কাটানোর সুযোগ পায়। আর শীতকালে সবাই বেশি বেড়াতে পছন্দ করেন বলেই এই সময়ে বেশি পর্যটন মুখর থাকে কক্সবাজার। প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটক ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাসের ভিতরে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এর সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য ছুটে আসেন এবং এই সময় কালকে কক্সবাজার এলাকার টুরিস্ট সিজন হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। 

শীতকালীন সময় আপনি কক্সবাজার ভ্রমণ করলে সমুদ্র সৈকতের মোহনীয় রূপ উপভোগ করার পাশাপাশি আয়োজিত বিভিন্ন রকমের অনুষ্ঠান ও উপভোগ করতে পারবেন। বিশেষ করে বছরের শেষ দিন অর্থাৎ ৩১ শে ডিসেম্বর বড় বড় হোটেলের কর্তৃপক্ষরা কনসার্ট সহ নানান ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। যদিও করোনা কালীন সময় অর্থাৎ ২০২০ সাল হতে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কোন ধরনের উন্মুক্ত কনসার্টের আয়োজন করা হয়নি। 
এইখানে অনুষ্ঠিত পর্যটন মেলা একরকম উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি করে যা আপনাকে মুগ্ধ হতে বাধ্য করবে।বলা বাহুল্য যে সমুদ্র সৈকত এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি সারা বছরই যেতে পারেন কারণ প্রতিটি মৌসুমি তার রূপ বদলাই। যেমন শীতের রাতে সৈকতে হাঁটতে আপনার অসম্ভব রকমের ভালো লাগবে, বৃষ্টির মৌসুমে ঝুম বৃষ্টি শেষে আপনি সৈকতে গেলে যে স্নিগ্ধ অনুভূতি পাবেন তার কোন তুলনাই হয় না। 

হেমন্ত মৌসুমের কোন এক জোসনা রাতে সমুদ্র সৈকতে বসে সমুদ্রের যে অসম্ভব মনোমুগ্ধকর লাবণ্য আপনি দেখতে পাবেন তা আপনার জীবনের সুন্দর স্মৃতিগুলোর ভিতরে অন্যতম হবে। তবে একটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরী যেহেতু নভেম্বর কিংবা ডিসেম্বর হতে মার্চ মাস পর্যন্ত সময়কালকে টুরিস্ট সিজন হিসেবে বিবেচিত করা হয় তাই এই সময়কালে কক্সবাজারে ভ্রমনে গেলে আপনার খরচ একটু বেশি হবে এবং এই ব্যতীত বছরে অন্য সময় গেলে খরচ তুলনামূলক ৩০ শতাংশ কম হবে।

কিভাবে কক্সবাজার যাবেন

রাজধানী ঢাকা থেকে কক্সবাজার সড়ক,রেল ও আকাশ পথে যাওয়া যায়।
  • রেল পথেঃ চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার অব্দি রেললাইন স্থাপনের প্রকল্প শেষ হয়ে বর্তমান সময়ে ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে পর্যটন এক্সপ্রেস ও কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামের দুটি ট্রেন নিয়মিত চলাচল করছে। আপনি চাইলে ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার যেতে পারেন এক্ষেত্রে ঢাকার কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেলস্টেশন হতে পর্যটন এক্সপ্রেস কিংবা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনে করে গন্তব্যে যেতে পারেন। তাছাড়াও আপনি চাইলে একই স্টেশন হতে সুবর্ণ এক্সপ্রেস, মহানগর প্রভাতী/গোধূলী, সোনার বাংলা, তূর্ণা-নিশিথা, কিংবা চট্টগ্রাম মেইলে করে চট্টগ্রাম পর্যন্ত যাত্রা করতে পারেন। ট্রেনে যেতে ভাড়া জনপ্রতি ৬৯৫ থেকে ১৩২৫ টাকার মতো লাগতে পারে এরপর চট্টগ্রাম এর নতুন ব্রিজ এলাকা অথবা দামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে হানিফ, ইউনিক, এস আলম ইত্যাদি বাস পাবেন। বাসের মান ও দাম অনুসারে নন এসি বাসের ক্ষেত্রে ৪২০ হতে ৭২০ টাকা এবং এসি বাসের ক্ষেত্রে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকার ভিতরে হয়ে থাকে। চট্টগ্রাম থেকে আপনি চাইলে রিজার্ভ মাইক্রোবাস এও কক্সবাজার যেতে পারেন।
  • সড়ক পথেঃ ঢাকা থেকে কক্সবাজার গাড়ি বাস গুলোর ভিতরে এস আলম মার্সিডিস বেঞ্জ, হানিফ, গ্রীন লাইন, শ্যামলী পরিবহন, সোহাগ পরিবহন, সৌদিয়া ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এ সকল বাস প্রতিদিনই কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। শ্রেণীভেদে বাসগুলোর ভাড়া সিট প্রতি ১১০০ থেকে ২৭০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
  • আকাশ পথেঃ বাংলাদেশ বিমান, নভোএয়ার, ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স এবং এর সাথে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। এই ব্যতীত আপনি চাইলে আকাশ পথে চট্টগ্রাম অব্দি এসে সেখান থেকে সড়কপথে কক্সবাজার যেতে পারেন। যদিও বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ভাড়া বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে তবুও আনুমানিক ধারণায় ঢাকা থেকে কক্সবাজারের বিমান ভাড়া ৪৫০০ টাকা হতে ১২ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে আপনি চাইলে একদম সঠিক বিমান ভাড়ার পরিমাণ জানতে চাইলে এয়ারলাইন্স গুলোর অফিসিয়াল পেইজ কিংবা ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।

কক্সবাজারে কোথায় থাকবেন

কক্সবাজারে প্রচুর হোটেল ও মোটেল ও কটেজ রয়েছে। বর্তমান সময়ের কথা বিবেচনা করলে কক্সবাজারের হোটেল গুলোর ধারন ক্ষমতা প্রায় ১,৫০,০০০ জন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি অফ সিজন এ যান তাহলে আপনার বুকিং দেওয়া খুব একটা প্রয়োজন হবে না কিন্তু ডিসেম্বর হতে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত আপনাকে অবশ্যই অগ্রিম বুকিং দিয়ে যেতে হবে না হলে আপনি থাকার সংকটে পড়তে পারেন।
  • মারমেইড বিচ রিসোর্ট, কক্স টুডে, হেরিটেজ, লং বিচ, হোসেন প্যারাডাইস এর মতো রেসিডেন্সগুলো আপনি আনুমানিক ৬০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার ভিতরে পেয়ে যাবেন।
  • সী প্যালেস, সী গাল, বিচ ভিউ, ইউনি রিসোর্ট, নিটোল রিসোর্ট, ইত্যাদি যদি আপনার পছন্দনীয় রেসিডেন্স হয় সেক্ষেত্রে আপনাকে ৩০০০ থেকে ৬০০০ টাকা অব্দি খরচ করতে হবে।
  • আনুমানিক ৮০০ টাকা হতে ৩০০০ টাকায় আপনি ইকরা বিচ রিসোর্ট, সেন্টমার্টিন রিসোর্ট, হানিমুন রিসোর্ট, নীলিমা রিসোর্ট, উর্মি গেস্ট হাউস, অভিসার ইত্যাদি পেয়ে যাবেন।
তবে আরো বেশি খোঁজখবর নিলে উপরে উল্লেখিত মূল্য হতে কম টাকাতেও আপনি হোটেল পেতে পারেন অফ সিজন এ যা আরও কম হয়ে থাকে। বীজ ও মেনরোড থেকে হোটেল সমূহ যত দূরে হবে ভাড়া সাধারণত ততই কম হয়। আপনি যদি কম দামে কোন হোটেল বা রিসোর্ট খুজে থাকেন তাহলে কলাতলী বীজ থেকে একটু দূরে লং বিট হোটেলের সামনে উল্টো দিকের গলির ভিতরের হোটেল গুলো দেখতে পারেন। 

আপনি যদি পরিকল্পনা করে থাকেন আপনার পরিবার-পরিজন নিয়ে ভ্রমণ করার এমন পর্যায়ে আপনি একটু খোঁজাখুঁজি করলে দুই বা তিন রুম বিশিষ্ট রান্নাঘর সহকারে ফ্ল্যাট খুঁজে নিতে পারেন যার প্রতিদিনের ভাড়া হবে আনুমানিক ২০০০ টাকা হতে ১৫০০০ টাকা পর্যন্ত।

কক্সবাজারে কোথায় খাওয়া দাওয়া কোথায় করবেন

প্রায় প্রতিটি আবাসিক হোটেলেই কিংবা হোটেলের পাশে খাবার রেস্টুরেন্ট থাকে। সমুদ্র সৈকত ভ্রমনে গিয়ে পর্যটকদের বেশি আকর্ষণের জায়গা হয়ে দাঁড়ায় রেস্টুরেন্টে থাকা সাগরের বিভিন্ন মাছের তৈরি খাবারের মেনুর প্রতি। বিশেষ করে চিংড়ি রূপচাঁদা লাইট্যা, ছুরি মাছ এবং এর সাথে সাথে শুটকি মাছের ভর্তার প্রতি প্রত্যেক প্রত্যেক পর্যটকদের আকর্ষণ বেশি থাকে। আমরা যদি বাজেট ফ্রেন্ডলি রেস্টুরেন্টের কথা চিন্তা করি তাহলে সর্বপ্রথম আমাদের মাথায় আসে ঝাউবন ও পৌশির নাম। এছাড়াও রয়েছে রোদেলা, নিরিবিলি, শালিক, ও ধাঁনসিড়ি নামক রেস্টুরেন্টগুলো।
সিজন অনুসারে এইখানে থাকার জায়গা কিংবা অন্যান্য সবকিছুর মতোই খাবারের দামও কম বেশি হতে থাকে। সম্ভাব্য খাবারের মূল্যের তালিকা হলোঃ
  • ভাত ২০ থেকে ৪০ টাকা
  • ভর্তা (মিক্সড) ৭৫ থেকে ৩০০ টাকা অব্দি
  • লাইট্যা ফ্রাই প্রতি প্লেট (৬ থেকে ১০ টুকরা) ১০০ থেকে ১২০ টাকা
  • ভেটকি মাছ ১৫০ টাকা প্রতি পিস
  • গরুর মাংস ১৫০ থেকে ২০০ টাকা
  • রূপচাঁদা প্রায় ৩০০ থেকে  টাকা
এছাড়াও আপনি চাইলে হান্ডি রেস্তোরায় হায়দ্রাবাদি বিরিয়ানি খেতে পারবেন ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় যা লাবনী পয়েন্টে অবস্থিত। এছাড়াও এখানে আন্তর্জাতিক ব্রান্ডের মধ্যে কেএফসি অবস্থিত।

কিছু ভ্রমণ টিপস

  • যেকোনো সমস্যা কিংবা বিপদে পড়লে টুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিন তারা সবসময় তৎপর থাকে।হট লাইন +০৮৮০১৭৬৯৬৯০৭৪০
  • জোয়ার-ভাটার সময় সময় মেনে সাগরে নামুন তা না হলে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • কটু চক্রের কাছ থেকে বিরতি থাকুন। তার নানা ধরনের প্রলোভন দেখিয়ে আপনাকে ছিনতাই কিনবা ডাকাতি করতে পারে।
  • সবসময় আশেপাশে নজর রাখুন যেন অসাধু মানুষজন যেন আপনার কোন রকম ক্ষতি করতে না পারে।
  • থাকার হোটেল ঠিক করার পূর্বে সে সম্পর্কে এবং হোটেলের রেপুটেশন সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। এরকম অনেক হোটেল রয়েছে যারা নানা ধরনের বেআইনি কাজকর্মের সাথে জড়িত থাকে। যদি আপনি না জেনেই এরকম কোন হোটেল থাকার জন্য বেছে নেন তাহলে সমস্যায় পড়তে পারেন।
  • কোন রেস্টুরেন্টে খাওয়ার আগে অবশ্যই খাবারের দাম ভালোভাবে জেনে নিন এবং চেষ্টা করুন মানসম্মত রেস্টুরেন্ট কিংবা হোটেলে খাবার যেখানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে কোন অবহেলা করা হয়নি।
  • কোন কিছু কেনা কিংবা যাতায়াতের ক্ষেত্রে সব সময় দামদর এবং ভাড়া মিটিয়ে নিন।
  • সর্বোপরি সতর্কতার সাথে এবং সাহসের সাথে চলাফেরা করুন।

আমাদের শেষ কথা

যেহেতু হোটেল, রিসোর্ট সহ বিভিন্ন যানবাহনের ভাড়া এবং অন্যান্য খরচ সমূহ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হতে পারে অতএব উপরিক্ত প্রবন্ধের সাথে যে তার হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। সময় সাপেক্ষে বিভিন্ন মাধ্যমে হোটেল রিসোর্ট এর ভাড়া সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া সম্ভব তাই অনুগ্রহপূর্বক ভ্রমণে যাওয়ার পূর্বে সঠিক তথ্য জেনে ও পরিকল্পনা করে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।

সর্বোপরি যেকোনো পর্যটন স্থান আমাদের সম্পদ। তাই সকল স্থানে সৌন্দর্য রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব এবং জেনে কিংবা নিজের অজান্তেই এই সকল জিনিসের কোনরকম ক্ষতি সাধন যেন না হয় সে বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে এবং অন্য কেউ উৎসাহিত করতে হবে। আশা করি প্রবন্ধটি আপনাদের জন্য উপকারী প্রমাণিত হবে।ধন্যবাদ সকলকেই।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইজি গ্রাব ওয়েব এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url