সুস্বাদু ফল আনারস এর উপকারিতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের প্রিয় ও পছন্দের ফল এ আনারস। সারা বছর ফলের বাজার বাজার জুড়ে যার দাপটে ভাব সবসময় বজায় থাকে। আনারস একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল। কিন্তু এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও বিদ্যমান।

                                      

পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই আনারসের উপকারিতা সহকারে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো জানাও আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী। যেন আমরা সচেতন থাকতে পারি এবং এটি আমাদের স্বাস্থ্যের উপর কোন নেতিবাচক প্রভাব না ফেলে।

ভূমিকা

ষোড়শ শতকে ইউরোপবাসী শক্ত,শুস্ক ফল "কোন" এর সাথে বতর্মান সুস্বাদু ফল আনারস এর সাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছিলেন।যার জের ধরে দক্ষিণ আমেরিকায় ইউরোপের অভিযাত্রীরা সর্বপ্রথম এই ফল দেখে এর নাম করণ করেন পাইনাপেল অর্থাৎ (পাইন + আপেল) যা পরবর্তী সময়ে এসে বিশ্বের জনপ্রিয় ফলগুলোর ভিতর একটি হয়ে দাঁড়ায়।

আনারস নামক এই ফলটি Bromeliaceae গোত্রের Ananus sativus প্রজাতির রসালো ফল। বর্তমান সময়ের কথা বিবেচনা করলে বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই আনারস এর চাষাবাদ করা হয়।বাংলাদেশ ও এর ব্যতিক্রম নয় দেশের সব অঞ্চল এর চাষ করা হলেও মূলত টাঙ্গাইল, রাঙ্গামাটি, ঢাকা এবং সিলেট এই ৪টি অঞ্চলে আনারস সর্বাধিক চাষ হয়।

দেশে আনারস একটি সুস্বাদু রসালো ফল হিসেবে পরিচিত যা একসময় মৌসুমি ফল হিসেবে গণ্য হলেও বর্তমানে সারা বছরই পাওয়া যায়।পুষ্টি সমৃদ্ধ এই ফলের রয়েছে বেশ কিছু উপকারিতা এবং সাথে পরিস্থিতি বিবেচনায় কিছু অপকারিতা।আসুন জেনে নেওয়া যাক এই মুখরোচক ফল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

আনারস এর উপকারিতা

আনারস রসালো তৃপ্তিকর সুস্বাদু একটি ফল। তবে অনেকের কাছে এটি পছন্দের নাও হতে পারে।তবে একটি বিষয় অমান্য করা যায় না যে এই ফলটি পুষ্টিগুণে ঠাসা এবং মানব দেহের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল। যেহেতু এটি ভিটামিন, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ একটি ফল তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এর কোন জুটি নেই। চলুন জেনে নেই এই ফলের উপকারিতা সমূহঃ
  • পুষ্টি চাহিদা পূরণে আনারসঃ পুষ্টিগণের সম্পূর্ণ ফল আনারসে রয়েছে ভিটামিন-এ ও ভিটামিন-সি যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও ত্বক, দাঁত ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং যা আমাদের দেহের পুষ্টি অভাব পূরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • চোখের সঠিক যত্নে আনারসঃ “ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন” নামক জটিল রোগ যা সাধারণত চোখের রেটিনা নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে ক্রমাশয় অন্ধ হয়ে যাওয়ার অতিক্রম করে ফেলে তা থেকে আমাদের রক্ষা করে এই ফলে থাকা বেটা ক্যারোটিন নামক পুষ্টি উপাদান। বেশি পরিমাণ এ আনারস খেলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে আসে।যার ফলে আমাদের চোখ ভালো থাকে এবং চোখের সুস্থতা বজায় থাকে।
  • হাড়ের সমস্যাজনিত রোগ প্রতিরোধ এ আনারস এর ভূমিকাঃ আমরা যেমনটা পূর্বেই জেনেছি যে আনারস এ প্রচুর পরিমাণ এ ক্যালসিয়াম থাকে আর আমরা এই বিষয় সম্পর্কেও অবগত যে ক্যলাসিয়াম মানবদেহের হাড় গঠনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তা ব্যতীত ও এই ফলে রয়েছে হাড়কে মজবুত করে তোলার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান ম্যাঙ্গানিজ। তাই পরিমানমত আনারস খাদ্যভাস এ যুক্ত করে এটি হারের জন্যও উপকারী বিবেচিত হবে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে আনারসঃ প্রতিদিন এর খাবার ঠিকমতো হজম হওয়া ও শরীর থেকে বর্জ্য বেড়িয়ে যাওয়া অর্থাৎ পেট পরিষ্কার রাখার কাজে বিঘ্নিত হলে দেখা যায় কোষ্ঠকাঠিন্যের মত রোগ। পুষ্টিবিদদের মতে,শুধুমাত্র ঔষধ এর উপর নির্ভর না করে প্রাকৃতিক উপায়েও কোষ্ঠ নিরসন করা সম্ভব আর এক্ষেত্রে আনারস এর রস অত্যাধিক কাযর্করী।
  • ক্যান্সার প্রতিরোধে আনারসের কার্যকারীতাঃ দেশ এ চাষকৃত আনারস অর্থাৎ দেশীয় আনারস গুলোতে থাকে দেহকে ফ্রি-রেডিকেল বা (মুক্ত মুলক) থেকে সুরক্ষা প্রদান এর জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানসমূহ যেমন পানিতে দ্রবনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন-সি। যেহেতু ফ্রি-রেডিকেল বা (মুক্ত মুলক) মানবদেহের কোষ গুলোর উপর বিরুপ ক্রিয়া সৃষ্টির মাধ্যমে ক্যান্সার ও হৃদরোগের মত মারাত্মক রোগের জন্ম দিতে পারে সেহেতু আনারস অনেকাংশেই এটি নিরাময় করতে পারে।
  • আর্থারাইটিস নির্মূলে আনারসঃ যেহেতু আমরা আগেই জেনেছি আনারস একটি ব্রমেলিন সমৃদ্ধ ফল এবং এটি ফোলা ও ব্যথা নির্মূলে সহায়তা করে থাকে তাই অবশ্যই আর্থারাইটি নিরাময় এ এটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে এবং এ ব্যতীতও এই ফলের ভিতরে থাকা অ্যান্টি-ফ্ল্যামেটরি শরীর এ ব্যাথা কমাতেও সহয়তা করে থাকে
  • শরীর এর ক্ষত সাড়িয়ে তোলাঃ আনারসে প্রচুর পরিমানে ব্রোমেলিন রয়েছে এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে ব্রোমেলিন প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই কোন দুর্ঘটনা বসত কিংবা আকাঙ্ক্ষিত ভাবে ত্বকে আঘাত লাগলে যে ক্ষতের সৃষ্টি হয় তা সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে আনারস। এমনকি এটি ত্বকের ফোলাভাবও অনেকাংশেই দূরীকরণে সহায়তা করে।
  • রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহয়তা করাঃ শতবছর যাবত আনারস ঔষধি উদ্দেশ্য সাধন এর জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে। এতে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এর ফলে দেহের ইমিউনিটি সিস্টেম স্ট্রং থাকে ও দেহের সুস্থতা বজায় থাকে।
  • ক্ষুধাবর্ধনে আনারসঃ আনারস ক্ষুধাবর্ধনের ক্ষেত্রেও সহয়তা করে থাকে।যেকোন অসুস্থতার পর শরীর এ সঠিক খাবার এর প্রয়োজনীয়তা আমরা সকলেই জানি।এই ক্ষেত্রে আনারস খেলে ক্ষুধা বারবে এবং শরীর এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পাবে।
  • দাঁতের সুরক্ষায়ঃ আনারসে যেহেতু ক্যালসিয়াম থাকে তা তাই তা দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে থাকে। দৈনিন্দন খাদ্যভাস এ আনারস যুক্ত করলে দাঁতে জীবাণুর সংক্রমণ কম হয় ফলে দাঁত পুক্ত থাকে। তাছাড়াও মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান এর জন্য আনারস বেশ কার্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।

গরম কালে আনারস খাওয়ার উপকারিতা

আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা করে এসেছি আনারস খাওয়ার উপকারিতাগুলো সম্পর্কে এখন আসুন জেনে নেওয়া যাক গরমকালে আনারস আমাদের কীভাবে উপকারে আসতে পারেঃ

আনারস এ সাধারণত প্রচুর পরিমানে পানি থাকে যা আমদের দেহ কে ডিহাইড্রেট রাখতে সহয়তা করে।শরীর এর জন্য পানির যে কোন বিকল্প নেই তা আমরা ভালো করেই জানি।আর এর সাথে আনারস হিট স্ট্রোক প্রতিরোধেও সহয়তা করে থাকে।তাছাড়াও আনারসে যে প্রাকৃতিক সুগার রয়েছে তা আমাদরে সারাদিন সক্রিয় রাখতেও সহায়তা করে থাকে।

এছাড়াও গরমে আনারসের জুস পান করা শরীরের জন্য খুবই ভালো। জুস গরমে শরীর ও মনকে দেবে প্রশান্তি পাশাপশি এর ফলে সারা দিনের ক্লান্তি দূর হবে এবং সাথে ঠাণ্ডা, কাশি, জ্বর ইত্যাদি দূর হবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।

আনারসের পুষ্টিগুণ

আরও জেনে নেওয়া যাক একটি আনারস কি পরিমান পুষ্টি গুণ সম্পন্ন হয়ে থাকে ঃ
আনারস যে একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল এতে কোন সন্দেহ নেই।আনুমানিক ৯৫০ গ্রামের একটি আনারসে ৪৫২ কিলোক্যালোরি থাকে।তাছাড়াও এতে ১১৯ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৯.১ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৯৮৬.৫ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম রয়েছে।তাছাড়াও এতে রয়েছে ৪.৯ গ্রাম প্রোটিন, ৭২১% ভিটামিন- সি,১৪% লৌহ, ১১% ক্যালসিয়াম,এবং ৫০% ভিটামিন বি-6 যা মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।

আনারস এর অপকারিতা বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

আমাদের দেশের একটি জনপ্রিয় সুস্বাদু ফল হলো আনারস যা সাধারণত ১২ মাসেই পাওয়া যায় এবং বাজারের পছন্দনীয় ফল গুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে বিবেচিত হয়।নি:সন্দেহে আনারস একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল যেই ফল এ ভিটামিন সহ অনন্য প্রয়োজনীয় উপাদান এর যেমন কমতি নেই ঠিক তেমনই ঔষুধি গুণাবলিএরও অভাব নেই।কিন্তু এত গুণ সমৃদ্ধ কিংবা এত উপকারী হওয়া সত্বেও এই ফলের কিছু খারাপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে।এইবার জেনে নেওয়া যাক সেই বিষয়গুলো ঃ
  • নারীদের গর্ভাবস্তায় ঝুঁকিঃ আনারস একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ ফল হলেও গর্ভবতী নারীদের এই ফল হতে দূরে থাকতে বলা হয়ে থাকে এর কারণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য হলো যেহেতু এই ফলে অনেক বেশি পরিমাণে ব্রোমেইল থাকে যা এনজাইম এনজাইমটি সারভিক্সকে নরম করে দেয় এবং জরায়ুর সংকোচনকে উদ্দীপ্ত করে এর ফলে সময় এর পূর্বে লেবর পেইন হতে পারে এবং গর্ভাবতী নারীর অপরিণত বাচ্চা জন্মদানের সম্ভাবনা থাকে।এছাড়াও সময়ের পূর্বেই বাচ্চার জন্মদান মা ও বাচ্চা উভয় এর জন্য ক্ষতি কারক হতে পারে।অনেক সময় ব্রোমেইল গর্ভপাতের কারণ ও হয়ে দাঁড়ায়।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকারকঃ আমরা পূর্বেই জেনেছি আনারস এ প্রাকৃতিক চিনির পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে থাকে। এই ফলের চিনির উপাদা দুইটি একটি সুক্রোজ এবং অপরটি ফ্রুক্টোজ এবং উভয়ই ডায়বেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকারক।এটি রক্তে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি করে দেয় যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মোটেও ভালো সংকেতবাহী নয়।
  • ঔষুধ সেবনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ সাধারণত কেউ যদি অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিকনভালসেন্ট সেবন কিংবা ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ডাক্তাররা তাদের পরামর্শ দিয়ে থাকেন আনারস না খাবার জন্য।এর কারণ কী? এর কারণ হলো মূলত আনারসে থাকা ব্রোমেইল যা ঔষুধ বানানোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে এবং কোন রোগীর প্রয়োজন পড়লে তখন তাকে দেওয়া হয়।সুতরাং ঔষুধ সেবন কালে আনারস খেলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে
  • আল্যার্জির সম্ভাবনাঃ অনেক সময় এইরকম দেখা যায় আনারস খাওয়ার ফলে অনেকেই আল্যার্জির সমস্যায় ভুগছেন এবং এর সাথে সাথে তাদের শরীর এ চুলকানি ফুসকারি ও দেখা দিতে পারে।
  • দাঁতের জন্য ক্ষতিকরঃ পরিস্থিতি ও মানুষভেদে আনারস অনেকের দাঁতের জন্যও ক্ষতিকরাক প্রমাণিত হয়ে থাকে।যদিও আনারস এ থাকা ক্যালসিয়াম দাঁতের জন্য ভালো কিন্তু যাদের দাঁতে কেভিটিস ও জিংজাইভেটিস এর সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য আনারস ক্ষতিকর হতে পারে।

কাঁচা আনারস এর অপকারিতা 

কাঁচা আনারস এ অনেক বেশি পরিমাণ এ এসিডিটি রয়েছে যার ফলে আমাদরে মুখ ও গলায় শ্লেষ্মা তৈরী হয়ে থাকে যার জন্য মুখ ও গলার জন্য এটি ক্ষতিকর।অনেকেই আবার কাঁচা আনারস ব্যবহার করে জুস তৈরী করেন এবং তা পান করে থাকেন কিন্তু এটি দেহের জন্য অনেক বিষাক্ত।মাঝে মাঝেই আনারস খাওয়ার জন্য অনেকের পেট ব্যথা হতে পারে এবং বমির প্রবণতাও দেখা দিতে পারে।

দুধ একসঙ্গে খাওয়ার প্রতিক্রিয়া

আনারস ও দুধ একসাথে খেলে কোন বিষক্রিয়া হয় না এটি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক কথা। আনারস একটি অ্যাসিডিক এবং টকজাতীয় ফল। দুধের মধ্যে যে কোনো টকজাতীয় জিনিস দিলে দুধ ছানা হয়ে যেতে পারে বা ফেটে যেতে পারে এ সম্পর্কে আমরা অবগত।সুতরাং দুটি একসাথে খেলে ঘটতে পারে বদহজম, পেট ফাঁপা, পেট খারাপ।, তবে বিষক্রিয়ার কোনো আশঙ্কা কিংবা সম্ভাবনা নেই।

শেষ কথা

আনারস আমাদের কাছে অনেক সুস্বাদু এবং অনেকের প্রিয় একটি ফলে এবং এটি স্বাস্থ্য গুণে পরিপূর্ণ একটি ফল যা আমাদের শরীরকে সুস্থ ও সতেজ রাখতে সহয়তা করে।তবে পরিস্থিতি ও ব্যক্তি ভেদে এই ফলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও রয়েছে।সুতরাং আমাদের উচিত এই বিষয়েও সচেতন হওয়া এবং ভিন্নতর অবস্থায় এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা চিন্তা করে পরিমাণমত আমাদের খাদ্যভাস এই ফল যুক্ত করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইজি গ্রাব ওয়েব এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url